ঢাকা শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
৭ আশ্বিন ১৪৩০ বাংলা
শিরোনাম:
ডিএমপির নতুন কমিশনার হলেন হাবিবুর রহমান, পঞ্চগড়-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি আব্দুল লতিফ তারিন, নিষিদ্ধ পলিথিন শপিংব্যাগ মজুদ বিক্রি দায়ে জরিমানা, শ্রীমঙ্গলে চাবোর্ডের অভিযানে সমরের চা সাম্রাজ্য নকল ও ভারতীয় চা ব্রান্ড কলকাতা টি সহ গোডাউন সিলগালা, সৈয়দ সিরাজ আলেয়া ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে জুড়ী ফুটবল ট্রেনিং একাডেমিকে ক্রীড়া সরঞ্জাম সামগ্রী বিতরণ ময়মনসিংহের কোতোয়ালী মডেল থানা আবারো রেঞ্জে শ্রেষ্ট থানা নির্বাচিত হয়েছে ঝালকাঠি জেলা মহিলা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শারমিন লেলিন মুক্তা কে কেন্দ্রীয়ভাবে কোন বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়নি।, মধুপুরে গলায় ফাঁস টানিয়ে এক যুবকের আত্মহত্যা, গণ মিলন ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে তিন দপ্তরে গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ, ঘাগড়া সীমান্তে দুটি স্বর্ণের বার উদ্ধার করেছে ৫৬ ব্যাটালিয়ন বিজিবি, যাহার বাজার দাম প্রায়, এক কোটি ৬৬ লাখ ৩৮ হাজার ৭৬ টাকা

তেতুলিয়ায় আমজুয়ানী দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের নিয়োগে ঘুষ দুর্নীতি অনিয়মের অভিযোগ ,

পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ০২:৪৭:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ৬২ বার পড়া হয়েছে

পঞ্চগড় প্রতিনিধি:

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ প্রদান এবং নিয়োগ পরীক্ষার কেন্দ্রে চাকুরী প্রত্যাশী পরীক্ষার্থীকে
ডিভাইস ব্যবহারের মাধ্যমের ঘুষ বানিজ্যের অনিয়মের
অভিযোগ উঠেছে, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উমর আলী, ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি খয়রুল ইসলাম, তেতুলিয়ায় উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শওকত আলীসহ নিয়োগ কমিটির
বিরুদ্ধে৷
এসময় কয়েকজন চাকুরী প্রত্যাশী প্রার্থী পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে বের হয়ে পরীক্ষা বর্জনসহ পুণরায় নিয়োগ পরীক্ষার দাবিতে প্রতিবাদ জানান।
শুক্রবার( ১ সেপ্টেম্বর)
সকালে উপজেলার দেবনগড় ইউনিয়নের আমজুয়ানী দ্বি মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ঘটনা এটি।
ক্ষুব্ধ চাকুরী প্রত্যাশীরা অভিযোগ করে জানান, গত কিছু দিন আগে এই বিদ্যায়লের জন্য অফিস সহায়ক, নৈশ্য প্রহরী ও আয়াসহ তিনটি পদের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বিদ্যালয় কতৃপক্ষ। এতে অফিস সহায়ক পদে ৮জন, নৈশ্যপ্রহরী ৩ জন ও আয়া পদে ৪ জন প্রার্থী আবেদন করেন৷
এদিকে আবেদনের প্রেক্ষিতে শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় নিয়োগ পরীক্ষার দিন চূড়ান্ত করে নিয়োগ কমিটি৷ নির্ধারিত সময়ে নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিতে আসেন চাকুরী প্রত্যাশীরা৷ এসময় অফিস সহায়ক পদের লিখিত পরীক্ষা চলাকালে দুজন পরীক্ষার্থী প্যান্টের পকেট থেকে মুঠোফোন বের করে খাতায় লেখার সময় রিদয় ও সালাম নামে অপর দুই পরীক্ষার্থী দায়িত্বরত শিক্ষককে বিষয়টি অবহিত করেন। কিন্তু এতে নীরব থাকেন দায়িত্বরত ওই শিক্ষক৷ এতে ক্ষুব্ধ হয়ে খাতা জমা দিয়ে কেন্দ্র থেকে বের হয়ে রিদয় প্রতিবাদ জানান৷ অন্যদিকে আবু সালাম নামে আরেক পরীক্ষার্থী ক্ষুব্ধ হয়ে খাতা জমা না দিয়ে দায়িত্ব প্রাপ্ত নিয়োগ কমিটিকে অভিযোগ করেন। এতে কোন ব্যবস্থা নেয়নি৷ পরে আধা ঘণ্টা পর বিদ্যালয়টির সভাপতি খয়রুল ইসলাম প্রাণনাশের হুমকি দিলে সংশ্লিষ্ট কয়েকজন সালামের হাত থেকে জোরপূর্বক খাতাটি ছিনিয়ে নিয়ে জমা দেন বলে অভিযোগ সালামের। যদিও সালাম পরীক্ষার আগেই অভিযোগ করেন, চাকুরীর দেয়ার নামে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার কাছে ৫ লাাখ টাকা নিয়ে চাকুরী দিচ্ছে নিজেদের পছন্দের প্রার্থীদের৷
এদিকে, নিয়োগ কমিটিতে থাকা ডিজির প্রতিনিধি ও পঞ্চগড় বিপি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো: ছায়ফুল্লাহ ও ডিডির প্রতিনিধি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শওকত আলীসহ নিয়োগ কমিটির সদস্যরা অভিযোগ আমলে না নিয়ে অফিস সহায়ক, নৈশ্য প্রহরী ও আয়া পদে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির পছন্দের প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষায় বেশী নম্বর দিয়ে উত্তীর্ণ দেখিয়ে পরীক্ষার ফলাফল দিয়ে চলে যান দ্রুত। তবে নিয়োগ না পাওয়া প্রার্থীদের অভিযোগ টাকার বিনিময়ে নিয়োগ দেয়া হয়েছে যে তিন জনকে তারা লিখিত পরীক্ষায় কম নম্বর পেলেও মৌখিক পরীক্ষায় বেশী নম্বর দেখিয়ে তাদের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ করা হয়েছে।
এবিষয়ে চাকুরী প্রত্যাশী আবু সালাম জানান, পরীক্ষার আগে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আমার কাছে ৫ লক্ষ টাকা নিয়েছে। পরীক্ষা দিতে গিয়ে দেখি দুজন পরীক্ষার্থী ফোন বের করে দেখে দেখে লিখছে৷ আমরা বার বার অভিযোগ করে কোন ব্যবস্থা না নিয়ে ঘুষের বিনিময়ে সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। আমরা পুনোরায় নিয়োগ পরীক্ষার দাবি জানাচ্ছি৷
একই কথা জানান রিদয় রানা নামে আরেক পরীক্ষার্থী। তিনি বলেন, আমাদের যোগ্যতা থাকার পরও ঘুষের বিনিময়ে চাকুরী পেল তারা৷ আমরা এই নিয়োগ বাতিল চাই৷
একই অভিযোগ করেন মাজেদুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমরা লিখিত পরীক্ষা ভাল নম্বর পেয়েছি কিন্তু মৌখিক পরীক্ষায় কম নম্বর দিয়ে ফেল দেখানো হয়েছে৷ আর যারা নিয়োগ পেয়েছেন তারা সবাই লিখিত পরীক্ষায় কম নম্বর পেলেও তাদের মৌখিক পরীক্ষায় বেশী নম্বর দিয়ে উত্তীর্ণ করে ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে৷
মানিক হাসান নামে আরেকজন অভিযোগ করে বলেন, পরীক্ষার আগেই চূড়ান্ত করা হয়েছে কারা চাকুরী পাবেন।তাই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করিনি৷
ঘটনার পর বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উমর আলী লাপাত্তা৷ মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, আজকে পরীক্ষা হয়েছিল। কিছুই ঘটেনি৷ আপনি নিউজ করেন৷
কমিটির সভাপতি খয়রুল ইসলামের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তার ফোনও বন্ধ পাওয়া যা৷
তেঁতুলিয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শওকত আলীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনিও ফোন ধরেননি৷ তবে তার বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ রয়েছে। তিনি যোগদানের পর থেকেই বিদ্যালয়গুলোতে নিয়োগ পরীক্ষা নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি করছেন। ঘুষের বিনিময়ে নিয়োগ দেন বলে অভিযোগ করছেন অনেকেই।
এবিষয়ে তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহাগ চন্দ্র সাহা জানান, এবিষয়ে কেউ কোন অবহিত কিংবা অভিযোগ করেনি৷ কেউ অভিযোগ করলে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

তেতুলিয়ায় আমজুয়ানী দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের নিয়োগে ঘুষ দুর্নীতি অনিয়মের অভিযোগ ,

আপডেট সময় : ০২:৪৭:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩

পঞ্চগড় প্রতিনিধি:

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ প্রদান এবং নিয়োগ পরীক্ষার কেন্দ্রে চাকুরী প্রত্যাশী পরীক্ষার্থীকে
ডিভাইস ব্যবহারের মাধ্যমের ঘুষ বানিজ্যের অনিয়মের
অভিযোগ উঠেছে, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উমর আলী, ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি খয়রুল ইসলাম, তেতুলিয়ায় উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শওকত আলীসহ নিয়োগ কমিটির
বিরুদ্ধে৷
এসময় কয়েকজন চাকুরী প্রত্যাশী প্রার্থী পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে বের হয়ে পরীক্ষা বর্জনসহ পুণরায় নিয়োগ পরীক্ষার দাবিতে প্রতিবাদ জানান।
শুক্রবার( ১ সেপ্টেম্বর)
সকালে উপজেলার দেবনগড় ইউনিয়নের আমজুয়ানী দ্বি মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ঘটনা এটি।
ক্ষুব্ধ চাকুরী প্রত্যাশীরা অভিযোগ করে জানান, গত কিছু দিন আগে এই বিদ্যায়লের জন্য অফিস সহায়ক, নৈশ্য প্রহরী ও আয়াসহ তিনটি পদের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বিদ্যালয় কতৃপক্ষ। এতে অফিস সহায়ক পদে ৮জন, নৈশ্যপ্রহরী ৩ জন ও আয়া পদে ৪ জন প্রার্থী আবেদন করেন৷
এদিকে আবেদনের প্রেক্ষিতে শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় নিয়োগ পরীক্ষার দিন চূড়ান্ত করে নিয়োগ কমিটি৷ নির্ধারিত সময়ে নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিতে আসেন চাকুরী প্রত্যাশীরা৷ এসময় অফিস সহায়ক পদের লিখিত পরীক্ষা চলাকালে দুজন পরীক্ষার্থী প্যান্টের পকেট থেকে মুঠোফোন বের করে খাতায় লেখার সময় রিদয় ও সালাম নামে অপর দুই পরীক্ষার্থী দায়িত্বরত শিক্ষককে বিষয়টি অবহিত করেন। কিন্তু এতে নীরব থাকেন দায়িত্বরত ওই শিক্ষক৷ এতে ক্ষুব্ধ হয়ে খাতা জমা দিয়ে কেন্দ্র থেকে বের হয়ে রিদয় প্রতিবাদ জানান৷ অন্যদিকে আবু সালাম নামে আরেক পরীক্ষার্থী ক্ষুব্ধ হয়ে খাতা জমা না দিয়ে দায়িত্ব প্রাপ্ত নিয়োগ কমিটিকে অভিযোগ করেন। এতে কোন ব্যবস্থা নেয়নি৷ পরে আধা ঘণ্টা পর বিদ্যালয়টির সভাপতি খয়রুল ইসলাম প্রাণনাশের হুমকি দিলে সংশ্লিষ্ট কয়েকজন সালামের হাত থেকে জোরপূর্বক খাতাটি ছিনিয়ে নিয়ে জমা দেন বলে অভিযোগ সালামের। যদিও সালাম পরীক্ষার আগেই অভিযোগ করেন, চাকুরীর দেয়ার নামে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার কাছে ৫ লাাখ টাকা নিয়ে চাকুরী দিচ্ছে নিজেদের পছন্দের প্রার্থীদের৷
এদিকে, নিয়োগ কমিটিতে থাকা ডিজির প্রতিনিধি ও পঞ্চগড় বিপি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো: ছায়ফুল্লাহ ও ডিডির প্রতিনিধি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শওকত আলীসহ নিয়োগ কমিটির সদস্যরা অভিযোগ আমলে না নিয়ে অফিস সহায়ক, নৈশ্য প্রহরী ও আয়া পদে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির পছন্দের প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষায় বেশী নম্বর দিয়ে উত্তীর্ণ দেখিয়ে পরীক্ষার ফলাফল দিয়ে চলে যান দ্রুত। তবে নিয়োগ না পাওয়া প্রার্থীদের অভিযোগ টাকার বিনিময়ে নিয়োগ দেয়া হয়েছে যে তিন জনকে তারা লিখিত পরীক্ষায় কম নম্বর পেলেও মৌখিক পরীক্ষায় বেশী নম্বর দেখিয়ে তাদের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ করা হয়েছে।
এবিষয়ে চাকুরী প্রত্যাশী আবু সালাম জানান, পরীক্ষার আগে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আমার কাছে ৫ লক্ষ টাকা নিয়েছে। পরীক্ষা দিতে গিয়ে দেখি দুজন পরীক্ষার্থী ফোন বের করে দেখে দেখে লিখছে৷ আমরা বার বার অভিযোগ করে কোন ব্যবস্থা না নিয়ে ঘুষের বিনিময়ে সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। আমরা পুনোরায় নিয়োগ পরীক্ষার দাবি জানাচ্ছি৷
একই কথা জানান রিদয় রানা নামে আরেক পরীক্ষার্থী। তিনি বলেন, আমাদের যোগ্যতা থাকার পরও ঘুষের বিনিময়ে চাকুরী পেল তারা৷ আমরা এই নিয়োগ বাতিল চাই৷
একই অভিযোগ করেন মাজেদুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমরা লিখিত পরীক্ষা ভাল নম্বর পেয়েছি কিন্তু মৌখিক পরীক্ষায় কম নম্বর দিয়ে ফেল দেখানো হয়েছে৷ আর যারা নিয়োগ পেয়েছেন তারা সবাই লিখিত পরীক্ষায় কম নম্বর পেলেও তাদের মৌখিক পরীক্ষায় বেশী নম্বর দিয়ে উত্তীর্ণ করে ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে৷
মানিক হাসান নামে আরেকজন অভিযোগ করে বলেন, পরীক্ষার আগেই চূড়ান্ত করা হয়েছে কারা চাকুরী পাবেন।তাই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করিনি৷
ঘটনার পর বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উমর আলী লাপাত্তা৷ মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, আজকে পরীক্ষা হয়েছিল। কিছুই ঘটেনি৷ আপনি নিউজ করেন৷
কমিটির সভাপতি খয়রুল ইসলামের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তার ফোনও বন্ধ পাওয়া যা৷
তেঁতুলিয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শওকত আলীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনিও ফোন ধরেননি৷ তবে তার বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ রয়েছে। তিনি যোগদানের পর থেকেই বিদ্যালয়গুলোতে নিয়োগ পরীক্ষা নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি করছেন। ঘুষের বিনিময়ে নিয়োগ দেন বলে অভিযোগ করছেন অনেকেই।
এবিষয়ে তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহাগ চন্দ্র সাহা জানান, এবিষয়ে কেউ কোন অবহিত কিংবা অভিযোগ করেনি৷ কেউ অভিযোগ করলে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।