ঢাকা বুধবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৩
১৯ আশ্বিন ১৪৩০ বাংলা
শিরোনাম:
সিলেটে ৫ জনের কারাদন্ড মানব পাচার অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে, মৌলভীবাজার জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড ও মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত , কালীগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস ও পিকআপের মুখো-মুখি সংঘর্ষ নিহত ১, পঞ্চগড়ে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সমাবেশ- এর শুভ উদ্বোধন, কাশিমাড়ী ইউনিয়নের শিশু কার্ড এর চাউল আত্মসাতের অভিযোগ গাইবান্ধার মাসুদ মেম্বারের প্রতারনার শিকার স্ত্রী গোপালঞ্জের তাহমিনা আক্তার, জুড়ী ফুটবল ট্রেনিং একাডেমিতে প্রশিক্ষণ নেওয়া খুদে খেলোয়াড়েরাই একদিন দেশ-বিদেশে নাম ছড়িয়ে দেবে, গোপালগঞ্জ সদর থানা পুলিশের প্রচেষ্টা, উৎসবমুখর ও সুন্দর একটি দূর্গা পূজা নিশ্চিত করা, মধুপুরে চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ায়, অবরুদ্ধ ৬০টি পরিবার, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে টুঙ্গিপাড়া প্রেসক্লাব,

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া বিআরটিসি বাস ডিপো নিয়ন্ত্রন করছে নিরাপত্তা প্রহরী তাসরিফ খান,

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৩:০৪:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ৪৬ বার পড়া হয়েছে

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় অবস্থিত বিআরটিসি বাস ডিপো ও প্রশিক্ষন ইনস্টিটি উট। ২০১৫ সালে এই প্রতিষ্ঠানটির চালু করা হয়। প্রথমদিকে ঠিকঠাক ভাবে চললেও পরবর্তীতে তা বিভিন্ন ভাবে এলাকার প্রভাব শালীদের হাত ধরে প্রতিষ্ঠানটির কিছু অসাধু কর্মচারীরা এই বিআরটিসি দখল করে নিয়ে ইচ্ছামত নিজেদের কতৃত্ব চালিয়ে আসছে।টুঙ্গিপাড়া বিআরটিসি বর্তমানে নিরাপত্তা প্রহরী তাসরিফ খানের দখলে। সে সহ বিআরটিসির অনিয়ম ও দূর্নীতির ব্যপারে কেউ প্রতিবাদ করলে গিমাডাঙ্গা শ্রীরামকান্দি গ্রাম থেকে ভাড়া করা গুন্ডা এনে প্রতিবাদ কারীদের প্রতিহত করে।টুঙ্গিপাড়া এমনও হয়েছে এইর তাসরিফ খান বিরুদ্ধে কথা বলায় নাম না জানাতে ইচ্ছুক এক বিআরটিসি কর্মচারীকে মারধর করার অভিযোগও পাওয়া যায়। গত ১০ই জানুয়ারী ২০২২ইং তারিখ বিকাল আনুমানিক ৪টার সময় টুঙ্গিপাড়া বিআরটিসি প্রশিক্ষন ইনিস্টিউট এর প্রশিক্ষক মোঃ জিন্নাত শেখ অনিয়মের প্রতিবাদ করায় তাসরিফ খানের সংঘবদ্ধ চক্রের লোকজনেরা জিন্নাতকে ইয়াবা দিয়ে পুলিশ পুলিশ এনে প্রতিস্ঠান থেকে ধরিয়ে নিয়ে যায়। বর্তমানে সে সাময়িক বরখাস্ত আছে। জানা যায়, তাসরিফ খান তারই আত্বীয় একজন ড্রাইভিং শিক্ষার্থীর মাধ্যমে সিগারেট দেওয়ার নাম করে প্যাকেটরে ভিতরে ১৬ পিস ইয়াবা দিয়ে জিন্নাতকে পুলিশের নিকট ধরিয়েদেয়। এই মামলায় যাদের কে সাক্ষি রাখে তারা হলেন, সালমান শেখ (ম্যাকানিক) বর্তমানে তিনি তাসরিফ খানের হাত ধরে বিআরটিসির ভিতরে সকল অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে। গোপনসূত্রে জানা যায় এই সালমান বিআরটিসির কাউকেতো মানেইনা সব সময় ম্যানেজার সহ সকল আফিস কর্মরত কর্মকর্তাদের উপর আত্যাচার করে, এ ব্যপারে সরেজমিনে যে কেউ তদন্ত করলে সব বেরিয়ে আসবে। জিন্নাতের মামলার দ্বিতীয় সাক্ষি বিআরটিসি টুঙ্গিপাড়া এর সামনের চায়ের দোকানদার ফিরোজ এর ছেলে সামির সেও এই মামলার ব্যপারে কিছিুই জানেনা।সরেজমিন তদন্তে এটুকু পরিস্কার মোঃ জিন্নাত শেখকে সম্পূর্ন রূপে ফাসীঁয়েছে তাসরিফ খান ও তার লোকজনেরা।
তাসরিফ খান একজন নিরাপত্তা প্রহরী হয়ে বিভিন্ন কৌশলে উপরোক্ত ম্যানেজার ও তার পরিবার কে খুশি করে সকল অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে সেই সাথে ধংস করছে বিআরটিসির এর সুনাম। তাসরিফ নিরাপত্তা প্রহরী হয়ে টুঙ্গিপাড়া করফা এলাকার লায়েক আলীর ছেলে শামিম কে কম্পিউটার অপারেটর এর চাকুরী দেওয়ার কথা বলে ২ লক্ষ টকা হতিয়ে নেয়। শামিমকে সে ৬মাস ডিউটিও করায় বিআরটিসি অফিসে। এটা সম্ভব হয়েছে ম্যানেজারের যোগ-সাজিসে। এ ছাড়াও তাসরিফ খান মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হতিয়ে নিয়েছে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেবার কথা বলে তার প্রমানও আছে।সে একজন নিরাপত্তা প্রহরী হয়ে তিনতলা বাড়ি ও দামী মটর সাইকেল হাকিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।অথচ তার পারিবারিক ব্যাকগ্রউন্ড খুজলে দেখাযায় অন্ন কিছু।
তাসরিফ খান ও তার সহযোগীদের বিরূদ্ধে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় আলোচনার ঝড় ওঠে। এদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন না করলে টুঙ্গিপাড়া বিআরটিসি বাস ডিপো ও প্রশিক্ষন ইনস্টিটিউট এর বদনাম হয়ে যাচ্ছে। এ সকল কর্মকান্ড বিএরটিসি আশপাশ এলাকায় জনমনে নানা বিভ্রান্তর সৃষ্ঠি হচ্ছে।এ ব্যপারে কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
এ ব্যপারে ৪ সেপ্টেম্বর দুপুর ৩.৩৩ মিনিটে তাসরিফ খানকে মুঠোফোনে বহুবার ফেন দিলে সে ফোন রিসিভ করে ৪২ সেকেন্ড কথা না বলে কেটে দেয় ।পরবর্তীতে সে ফোন ব্যাক করে তার বিরুদ্ধে আনিত সকল ব্যপার অসত্য বলে জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া বিআরটিসি বাস ডিপো নিয়ন্ত্রন করছে নিরাপত্তা প্রহরী তাসরিফ খান,

আপডেট সময় : ০৩:০৪:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় অবস্থিত বিআরটিসি বাস ডিপো ও প্রশিক্ষন ইনস্টিটি উট। ২০১৫ সালে এই প্রতিষ্ঠানটির চালু করা হয়। প্রথমদিকে ঠিকঠাক ভাবে চললেও পরবর্তীতে তা বিভিন্ন ভাবে এলাকার প্রভাব শালীদের হাত ধরে প্রতিষ্ঠানটির কিছু অসাধু কর্মচারীরা এই বিআরটিসি দখল করে নিয়ে ইচ্ছামত নিজেদের কতৃত্ব চালিয়ে আসছে।টুঙ্গিপাড়া বিআরটিসি বর্তমানে নিরাপত্তা প্রহরী তাসরিফ খানের দখলে। সে সহ বিআরটিসির অনিয়ম ও দূর্নীতির ব্যপারে কেউ প্রতিবাদ করলে গিমাডাঙ্গা শ্রীরামকান্দি গ্রাম থেকে ভাড়া করা গুন্ডা এনে প্রতিবাদ কারীদের প্রতিহত করে।টুঙ্গিপাড়া এমনও হয়েছে এইর তাসরিফ খান বিরুদ্ধে কথা বলায় নাম না জানাতে ইচ্ছুক এক বিআরটিসি কর্মচারীকে মারধর করার অভিযোগও পাওয়া যায়। গত ১০ই জানুয়ারী ২০২২ইং তারিখ বিকাল আনুমানিক ৪টার সময় টুঙ্গিপাড়া বিআরটিসি প্রশিক্ষন ইনিস্টিউট এর প্রশিক্ষক মোঃ জিন্নাত শেখ অনিয়মের প্রতিবাদ করায় তাসরিফ খানের সংঘবদ্ধ চক্রের লোকজনেরা জিন্নাতকে ইয়াবা দিয়ে পুলিশ পুলিশ এনে প্রতিস্ঠান থেকে ধরিয়ে নিয়ে যায়। বর্তমানে সে সাময়িক বরখাস্ত আছে। জানা যায়, তাসরিফ খান তারই আত্বীয় একজন ড্রাইভিং শিক্ষার্থীর মাধ্যমে সিগারেট দেওয়ার নাম করে প্যাকেটরে ভিতরে ১৬ পিস ইয়াবা দিয়ে জিন্নাতকে পুলিশের নিকট ধরিয়েদেয়। এই মামলায় যাদের কে সাক্ষি রাখে তারা হলেন, সালমান শেখ (ম্যাকানিক) বর্তমানে তিনি তাসরিফ খানের হাত ধরে বিআরটিসির ভিতরে সকল অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে। গোপনসূত্রে জানা যায় এই সালমান বিআরটিসির কাউকেতো মানেইনা সব সময় ম্যানেজার সহ সকল আফিস কর্মরত কর্মকর্তাদের উপর আত্যাচার করে, এ ব্যপারে সরেজমিনে যে কেউ তদন্ত করলে সব বেরিয়ে আসবে। জিন্নাতের মামলার দ্বিতীয় সাক্ষি বিআরটিসি টুঙ্গিপাড়া এর সামনের চায়ের দোকানদার ফিরোজ এর ছেলে সামির সেও এই মামলার ব্যপারে কিছিুই জানেনা।সরেজমিন তদন্তে এটুকু পরিস্কার মোঃ জিন্নাত শেখকে সম্পূর্ন রূপে ফাসীঁয়েছে তাসরিফ খান ও তার লোকজনেরা।
তাসরিফ খান একজন নিরাপত্তা প্রহরী হয়ে বিভিন্ন কৌশলে উপরোক্ত ম্যানেজার ও তার পরিবার কে খুশি করে সকল অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে সেই সাথে ধংস করছে বিআরটিসির এর সুনাম। তাসরিফ নিরাপত্তা প্রহরী হয়ে টুঙ্গিপাড়া করফা এলাকার লায়েক আলীর ছেলে শামিম কে কম্পিউটার অপারেটর এর চাকুরী দেওয়ার কথা বলে ২ লক্ষ টকা হতিয়ে নেয়। শামিমকে সে ৬মাস ডিউটিও করায় বিআরটিসি অফিসে। এটা সম্ভব হয়েছে ম্যানেজারের যোগ-সাজিসে। এ ছাড়াও তাসরিফ খান মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হতিয়ে নিয়েছে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেবার কথা বলে তার প্রমানও আছে।সে একজন নিরাপত্তা প্রহরী হয়ে তিনতলা বাড়ি ও দামী মটর সাইকেল হাকিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।অথচ তার পারিবারিক ব্যাকগ্রউন্ড খুজলে দেখাযায় অন্ন কিছু।
তাসরিফ খান ও তার সহযোগীদের বিরূদ্ধে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় আলোচনার ঝড় ওঠে। এদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন না করলে টুঙ্গিপাড়া বিআরটিসি বাস ডিপো ও প্রশিক্ষন ইনস্টিটিউট এর বদনাম হয়ে যাচ্ছে। এ সকল কর্মকান্ড বিএরটিসি আশপাশ এলাকায় জনমনে নানা বিভ্রান্তর সৃষ্ঠি হচ্ছে।এ ব্যপারে কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
এ ব্যপারে ৪ সেপ্টেম্বর দুপুর ৩.৩৩ মিনিটে তাসরিফ খানকে মুঠোফোনে বহুবার ফেন দিলে সে ফোন রিসিভ করে ৪২ সেকেন্ড কথা না বলে কেটে দেয় ।পরবর্তীতে সে ফোন ব্যাক করে তার বিরুদ্ধে আনিত সকল ব্যপার অসত্য বলে জানান।