
পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি খাদেমুল ইসলাম –
পঞ্চগড় জেলায় তেতুলিয়ায় উপজেলায় এই বছরে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ধান ক্ষেত
বাতাসে মাঠে সুগন্ধ ছড়াচ্ছে।
হাট বাজারের মধ্যে আগাম জাতে
ধান খড় বিক্রি করতে দেখা যায়। আগামী আসন্ন অগ্রহায়ণ
মাস তেমন একটা আর বাকি নেই। আগামী জাতে ধান
আমন কাটা মাড়া শুরু করা হয়েছে।
উপজেলার মানচিত্রে তিন দিকে ভারত বেষ্টিত সীমান্তবর্তী কৃষি নির্ভর এ উপজেলা তেতুলিয়ায় লোক সংখ্যা ১ লক্ষ
২৫ হাজার ৪শত৫৪ জন মানুষের বিপরীতে বসবাস(২০১১ সালের জন সংখ্যা অনুযায়ী) মোট আবাদী জমির পরিমান ৩৬ হাজার১শত৬২ একর, অর্থকারী ফসলের মধ্যে ধান,পাট, আখ চা, এর মাঝে পাথরও রয়েছে। বনভুমি পরিমান৭৬ হাজার৬শত ৬৫ একর।
বাকি সব কৃষি আবাদ এআমন মৌসুমে আবহাওয়া অনুকুল থাকায় বর্ষা এবং বন্যা না হওয়ায় আমনের অনেক ভাল বাম্পার ফলনের আশা করা হচ্ছে। আমন ধানের ক্ষেত যেন এবার বাতাসে ধানের শীর্ষে সুগন্ধ ছড়াচ্ছে।
উপজেলা কৃষি সম্পসারন অধিদপ্তর সুত্রে জানাযায়,
চলতি মৌসুমে উপজেলা ১৩ হাজার ৯২৫ হেক্টর জমিতে আমন জাতের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে স্থানিয় উফশী,জাতের ধান, হাইব্রিড এবং সুগন্ধি জাতের ধান চাষ করা হয়। আমন জাতের ধান পাকতে শুরু করেছে কোথাও কোথাও কাটা মাড়া শুরু করা হয়েছে।
পাশাপাশি পিঠা উৎসব ও চলছে।
গো খাদ্য হিসেবে ধানের নারা বিক্রি করা যায়।
এখন আগাম জাত পুরোদমে কাটা মাড়াই হবে,আমনেরও বেশি দিন একটা বাকি খুব একটা নেই।তেতুলিয়া কৃষি বিভাগের বলেন- শত ভাগ লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত পুরন হয়েছে। কয়েক মাসে কৃষকের কাংখিত ধান ঘরে উঠবে। মাত্র ৮/১০ দিন বাকি। এব্যাপারে কৃষি অফিসার জাহাঙ্গির আলম জানান, উপজেলা তেতুলিয়ায় উপজেলায়
কৃষি বিভাগ মাট পর্য্যায়ে থেকে কৃষকে সচেতনাতামুলক উদ্ধুদ্ধ করন করছেন ধান কে পোকা- মাকড় আক্রমনের হাত থেকে রক্ষা করতে। আবহাওয়া অনুকুল থাকায় ধানে বাম্পার ফলন হয়েছে। এব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো; জাহাঙ্গীর আলম আরো জানান,
বাম্পার ফলন হয়েছে ও
অফিমের উপ- সহকারী কর্মকর্তা, মোতালেব হোসেন মোঃ
ফারুক হোসেন
জানান ,কৃষক চলতি অর্থ বছরে
এ মৌসুসে এলাকাগুলোতে উফশিতে এবং হাইব্রিড বেশি ফলন হওয়ায় ঝুকছে প্রান্তিক কৃষক। এ বিষয়ে
তেতুলিয়া উপজেলার তিরনই ইউনিয়নের ডেমগছ, পিঠাখাওয়া গ্রামের কৃষক মো; হাফিজুল, মো; তোতা মিয়া বলেন দুই বিঘা এবং
৫০ শতকে জমিতে আমন ধান আবাদ করেছে, প্রতি বিঘাতে ৩০ মন।